এবার জ্বালানি তেল ছাড়াই বিদ্যুতে চলবে গাড়ি! এমনই এক গাড়ি তৈরি করছে বাংলাদেশের মোস্তফা। তার প্রতিষ্ঠান পালকি মটরস কাজ করছে বৈদ্যুতিক গাড়ি নিয়ে।
বৈদ্যুতিক গাড়িতে থাকছে যথারীতি চারটি দরজা ও চারটি চাকা। এছাড়া ও থাকছে ৬০ ভোল্টের ১০০ এইচ লিড ব্যাটারি। যাতে একবার চার্জ দিলে চলবে ১৫০ কিলোমিটার। আর ব্যাটারির অ্যারে চার্জ হতে সময় নিবে প্রায় ৬-৮ ঘন্টা। লিড এসিড ব্যাটারি ৩৬০০০ এর বেশি কিলোমিটার পরিসেবা দিতে সক্ষম।
মোস্তফা কামাল
জানা গেছে, জ্বালানি তেলের সংকট মোকাবেলায় পেট্রোল, অকটেন, ডিজেলের বিকল্প হিসেবে বিদ্যুৎ দিয়ে এই গাড়ি চালানো সম্ভব। প্রয়োজনীয় অনুমোদন পেলে ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসে প্রথমবার সরবরাহ করা হবে এই গাড়ি।
আর প্রি-অর্ডারের পর একজন ক্রেতাকে অপেক্ষা করতে হবে ৫০-৬০ দিন। অর্থাৎ প্রায় ২ মাস। আর মোট মূল্যের ১০ শতাংশ অগ্রিম প্রদান করতে হবে। মোস্তফা জানান, বৈদ্যুতিক গাড়িতে থাকছে যথারীতি চারটি দরজা ও চারটি চাকা।
এছাড়া ও থাকছে ৬০ ভোল্টের ১০০ এইচ লিড ব্যাটারি। যাতে একবার চার্জ দিলে চলবে ১৫০ কিলোমিটার। আর ব্যাটারির অ্যারে চার্জ হতে সময় নিবে প্রায় ৬-৮ ঘন্টা। লিড এসিড ব্যাটারি ৩৬০০০ এর বেশি কিলোমিটার পরিসেবা দিতে সক্ষম।
মোস্তফার এই বৈদ্যুতিক গাড়ি কিনতে খরচ পরবে প্রায় ৫ লাখ টাকা। বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম বৈদ্যুতিক গাড়ির মালিক হতে ইতোমধ্যেই ৭০০-রও বেশি আবেদন জমা পড়েছে।
জ্বালানি তেলের সংকট মোকাবেলায় পেট্রোল, অকটেন, ডিজেলের বিকল্প হিসেবে বিদ্যুৎ দিয়ে এই গাড়ি চালানো সম্ভব। প্রয়োজনীয় অনুমোদন পেলে ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসে প্রথমবার সরবরাহ করা হবে এই গাড়ি। আর প্রি-অর্ডারের পর একজন ক্রেতাকে অপেক্ষা করতে হবে ৫০-৬০ দিন।
অর্থাৎ প্রায় ২ মাস। আর মোট মূল্যের ১০ শতাংশ অগ্রিম প্রদান করতে হবে। মোস্তফার এই বৈদ্যুতিক গাড়ি কিনতে খরচ পরবে প্রায় ৫ লাখ টাকা।
বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম বৈদ্যুতিক গাড়ির মালিক হতে ইতোমধ্যেই ৭০০-রও বেশি আবেদন জমা পড়েছে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।